বায়ুমন্ডলের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

১. ওজোন স্তর বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে অবস্থিত হয়েছে –

উত্তর – স্ট্রাটোস্ফিয়ার বা শান্ত মন্ডলে

২. ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কি এককে মাপা হয় ?

উত্তর – ডবসন এককে

৩. ওজনের মধ্যে কয়টি অনু রয়েছে?

উত্তর– ওজনের মধ্যে তিনটি অনু রয়েছে

৪. নিরক্ষীয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কত?

উত্তর – নিরক্ষীয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব হলো 250 ডবসন

৫. নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কত?

উত্তর– নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব হল 350 ডবসন

৬. মেরু ও উপমেয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কত?

উত্তর–মেরু ও উপমেয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব হল 450 ডবসন

৭. প্রাকৃতিক সৌর পর্দা কাকে বলে?

উত্তর–ওজোন স্তরকে প্রাকৃতিক সৌর পর্দা বলা হয়।

৮. বায়ুমণ্ডলে ওজোন স্তর অবস্থিত কে প্রমাণ করেন?

উত্তর–ফ্রান্সের দুই বিজ্ঞানী হেনরি বুশন ও চার্লসফেব্রি১৯১৩ সালে বায়ুমণ্ডলে ওজোন গ্যাসের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন।

৯. ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব পরিমাপের একক ডবসনএককটি কে প্রচলন করেন?

উত্তর–বিজ্ঞানী ডবসন।

১০. ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কোন যন্ত্রের সাহায্যে পরিমাপ করা হয় ?

উত্তর–বিজ্ঞানী ডবসন এর  আবিষ্কৃত স্পেকট্রোফটোমিটার যন্ত্রের সাহায্যে ।

১১.  বিশেষজ্ঞ, সিদ্ধান্ত নির্ধারক, পরামর্শদাতা বাউপদেষ্টা এবং নীতিনির্ধারক কোন ধরনের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের সঙ্গে যুক্ত ?

উত্তর–কুইনারী বা পঞ্চম স্তরের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের সঙ্গে যুক্ত।

১২. শূন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধি স্থিত জনসংখ্যা বৃদ্ধি বলতে কি বুঝ?

উত্তর–কোন দেশে বা অঞ্চলের জন্মহার ও মৃত্যুহার প্রায় সমান হলে মোট জনসংখ্যার কোন পরিবর্তন হয়না তাকে শূন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধি বা স্থিত জনসংখ্যা বৃদ্ধি বলে যেমন জার্মানি, সুইডেন।

১৩. জনসংখ্যার ঋণাত্মক বৃদ্ধি বলতে কী বোঝো

উত্তর–যে সমস্ত দেশে বা অঞ্চলে জন্মহারের তুলনায় মৃত্যুহার বেশি হয় সেখানে জনসংখ্যা না বেড়ে বরং হ্রাসপায় একেইজনসংখ্যারঋণাত্মকবৃদ্ধি বলে।

এরকম জনসংখ্যা বৃদ্ধি ইউরোপের কিছু দেশে লক্ষ্য করা যায়।

১৪. ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা কত ছিল

উত্তর– ১৬০.৮০কোটি

১৫. ভারত জনসংখ্যা বিবর্তনের কোন পর্যায়ে রয়েছে

উত্তর – দ্বিতীয় পর্যায়ের শেষ এবং তৃতীয় পর্যায়ের প্রথমে ভারত রয়েছে

১৬. জনসংখ্যায় বিবর্তনের প্রথম পর্যায়ে কোন দেশ গুলি রয়েছে

উত্তর– আফ্রিকা মহাদেশের গ্যাবন, জাম্বিয়া ও সোয়াজিল্যান্ড প্রভৃতি দেশগুলির রয়েছে।

১৭. জনসংখ্যায় বিবর্তনের দ্বিতীয় পর্যায় কোন দেশ গুলি রয়েছে

উত্তর– পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া।

১৮. জনসংখ্যা বিবর্তন তৃতীয় পর্যায় কোন দেশ গুলি রয়েছে

উত্তর – ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, মেক্সিকো, দক্ষিণ আফ্রিকা, চীন প্রভৃতি দেশ রয়েছে।

১৯.জনসংখ্যায় বিবর্তনের চতুর্থ পর্যায় কোন দেশ গুলি রয়েছে

উত্তর – নিউজিল্যান্ড, সুইডেন, গ্রেট ব্রিটেন, আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া প্রভৃতি দেশগুলির হয়েছে।

২০. জনসংখ্যায় বিবর্তনের পঞ্চম পর্যায় কোন দেশ গুলি রয়েছে

উত্তর- রাশিয়া, পোল্যান্ড, বেলজিয়াম, ইতালি, জাপান, জার্মানি প্রভৃতি দেশ।

২১. জেট স্ট্রিম কোন দিক থেকে কোন দিকে প্রবাহিত হয়?

উত্তর–পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব দিকে জেটস্ট্রিম প্রবাহিত হয়।

২২.জেট স্ট্রিম কত উচ্চতায় প্রবাহিত হয়-

উত্তর–ট্রপোপজেরসামান্যনিচে,  সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 10 থেকে 12 কিমি উচ্চতায়।

২৩. জেটস্ট্রিম প্রধানত কয় প্রকার ও কি কি?

উত্তর – জেটস্ট্রিম প্রধানত তিনপ্রকার-

ক।ক্রান্তীয় জেট স্ট্রিম

খ।উপক্রান্তীয় জেটস্ট্রিম

গ।মেরু জেট স্ট্রিম

২৪. ক্রান্তীয় জেটস্ট্রিম কোন দিক থেকে কোন দিকে প্রবাহিত হয়

উত্তর – পূর্ব থেকে পশ্চিমে প্রবাহিত হয় তাই একে পূর্বালী জেটস্ট্রিম বলা হয়।

২৫. এল নিনো কোথায় লক্ষ্য করা যায়?

উত্তর- ক্রান্তীয় প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্ব ভাগে

২৫. কত বছর অন্তর অন্তর এল নিনো লক্ষ্য করা যায় ?

উত্তর – দুই থেকে সাত বছর অন্তর অন্তর।

২৬. এলনিনোএরস্থায়িত্ব কাল কত বছর ?  কত বছর

উত্তর – 9 মাস থেকে 2 বছর পর্যন্ত

২৭. ত্রিকোশ তত্ত্বটি কে দিয়েছেন?

উত্তর – বিজ্ঞানী পলম্যান।

২৮. ক্রিকোস মডেল এর মধ্যে কয়টি কোশরয়েছে ?

উত্তর – ক্রিকোশমডেল এর তিনটি কোশরয়েছে।

২৯. তিনটিকোশকি কি  ?

উত্তর –    ক।হ্যাডলি কোশ

খ। ফেরেল কোশ ও

গ।মেরু মেরু কোশ

৩০. হ্যাডলি কোশএর অবস্থান উল্লেখ করো ?

উত্তর –  নিরক্ষরেখা থেকে উভয় গোলার্ধে ৩০ ডিগ্রি অক্ষাংশ পর্যন্ত এর অবস্থান।

৩১.   ফেরেল কোশের অবস্থান উল্লেখ করো  ?

উত্তর –  উভয় গোলার্ধে 30 ডিগ্রি থেকে 60 ডিগ্রি অক্ষাংশ পর্যন্ত ফেরেলকোশের অবস্থান।

৩২.  মেরু কোশের অবস্থান উল্লেখ করো  ?

উত্তর  – উভয় গোলার্ধে 60° থেকে 90 ডিগ্রি অক্ষাংশ পর্যন্তমেরুকোশেরঅবস্থান।

৩৩. ভূমিরূপ বিদ্যায় পর্যায়ন ধারণাটি কে প্রবর্তন করেন ?

উত্তর – ভূমিরূপবিজ্ঞানী জি. কে গিলবার্ট ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে।

৩৪. নদীর ক্রমান্বয়েভারসাম্য অবস্থায় পৌঁছানো কে কি বলা হয়?

উত্তর – পর্যায়ন বলা হয়।

৩৫. পর্যায়ন কে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে?

উত্তর –  পর্যায়ন কে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে  ?

৩৬. পর্যায়নেরদুটি ভাগ কি কি   ?

উত্তর –  পর্যায়ন এর দুটি ভাগ হলো –

ক। অবরোহন ও

খ।আরোহন

৩৭. অবরোহন বলতে কী বোঝো   ?

উত্তর –  বিভিন্ন বহির্জাত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোন স্থানের উচু স্থান গুলি ক্ষয় প্রাপ্ত হয়ে নিচু স্থানে পরিণত হলে তাকে অবরোহন প্রক্রিয়া বলে।

Leave a Comment